বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য, ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেছেন যে কোনো প্রকার হুমকি বা ভয়ভীতি প্রদর্শন করে নির্বাচনের দিকে দেশের অগ্রযাত্রাকে থামানো যাবে না।
নবনির্বাচিত ড্যাব নেতৃবৃন্দকে নিয়ে বুধবার (১৩ আগস্ট) সকালে রাজধানীর জিয়া উদ্যানে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানানোর পরে তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন।
ডা. জাহিদ বলেন, যারা হুমকি দিয়ে নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে চাইছে, তারা প্রকৃতপক্ষে জনগণের স্বার্থের কথা ভাবছে না। তার মতে, এসব হুমকি-ধমকিতে স্বৈরাচারের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে। তিনি আরও বলেন যে, কোনো একক গোষ্ঠীর আন্দোলনের ফলে নয়, বরং ঐক্যবদ্ধ ছাত্র-জনতার আন্দোলনের কারণেই আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিভিন্ন মহল থেকে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন বক্তব্য আসার প্রেক্ষাপটে ডা. জাহিদের এই মন্তব্যটি আসে। বিএনপি এবং অন্যান্য বিরোধী দলগুলো একটি দ্রুত ও অবাধ নির্বাচনের জন্য আহ্বান জানিয়ে আসছে, বিশেষ করে জুলাই অভ্যুত্থানের পর জনগণের মধ্যে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে।
ডা. জাহিদ এর আগেও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটিয়ে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন। তার সাম্প্রতিক বক্তব্যটি সেই উদ্বেগেরই প্রতিধ্বনি, যেখানে তিনি স্পষ্ট করে দিয়েছেন যে কোনো ধরনের চাপ প্রয়োগ করে বিএনপিকে নির্বাচন থেকে দূরে রাখা যাবে না। তার মতে, জনগণ বিগত চারটি নির্বাচনে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি এবং এখন তারা একটি অবাধ নির্বাচনের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে।
নবনির্বাচিত ড্যাব নেতৃবৃন্দকে নিয়ে বুধবার (১৩ আগস্ট) সকালে রাজধানীর জিয়া উদ্যানে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানানোর পরে তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন।
ডা. জাহিদ বলেন, যারা হুমকি দিয়ে নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে চাইছে, তারা প্রকৃতপক্ষে জনগণের স্বার্থের কথা ভাবছে না। তার মতে, এসব হুমকি-ধমকিতে স্বৈরাচারের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে। তিনি আরও বলেন যে, কোনো একক গোষ্ঠীর আন্দোলনের ফলে নয়, বরং ঐক্যবদ্ধ ছাত্র-জনতার আন্দোলনের কারণেই আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিভিন্ন মহল থেকে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন বক্তব্য আসার প্রেক্ষাপটে ডা. জাহিদের এই মন্তব্যটি আসে। বিএনপি এবং অন্যান্য বিরোধী দলগুলো একটি দ্রুত ও অবাধ নির্বাচনের জন্য আহ্বান জানিয়ে আসছে, বিশেষ করে জুলাই অভ্যুত্থানের পর জনগণের মধ্যে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে।
ডা. জাহিদ এর আগেও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটিয়ে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন। তার সাম্প্রতিক বক্তব্যটি সেই উদ্বেগেরই প্রতিধ্বনি, যেখানে তিনি স্পষ্ট করে দিয়েছেন যে কোনো ধরনের চাপ প্রয়োগ করে বিএনপিকে নির্বাচন থেকে দূরে রাখা যাবে না। তার মতে, জনগণ বিগত চারটি নির্বাচনে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি এবং এখন তারা একটি অবাধ নির্বাচনের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে।